তিদিন হাজার হাজার নাগরিক জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন। আমরা অনেকেই
জানিনা বর্তমানে অনলাইনে আবেদন করে নতুন ভোটার হওয়া যায়। তাছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডির জন্য আবেদন করে সংশোধন করা যায়। একইসঙ্গে হারিয়ে গেলে, কোনো তথ্য সংশোধন বা ছবি পরিবর্তনও করা যাবে অনলাইনে। সচিত্রে আলোচনা দেখে খুব সহজেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন, তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানতে পারবেন। জেনে নিন বিস্তারিত-অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন ?
কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?
প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান>>> https://services.nidw.gov.bd/registration
(এই সাইট https ফরম্যাটে হওয়াতে আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এটা লেখা আসতে পারে This Connection is Untrusted সেক্ষেত্রে সমাধান হলো প্রথমে I Understand the Risks ক্লিক করেন তারপর ।
কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন !!
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ-
এবার
“রেজিষ্ট্রেশনফরমপুরনকরতেচ ক্লিক করুন ।
এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরন করুনঃ
· বর্তমান ঠিকানা
· স্থায়ী ঠিকানা
· লগইন পাসওয়ার্ড
এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচা পুরন করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা ।
এবার “ রেজিষ্টার” বাটন ক্লিক
করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান।
ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সামমিট করার অপশন এসেছে , নিচের ছবির মত স্থানে আপনার মোবাইলেরভেরিফিকেশন কোড বাসান ও রেজিস্টার বাঁটনে ক্লিক করুন ।
(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুন রায় কোড
পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)
সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার নিচের ছবির মত পেইজ আসবে আপনাকে লগইন করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক>> https://services.nidw.gov.bd/login
লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন) জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন ।
এবার “সামনে” ক্লিক করুন ।
এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন ।
২ মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে “পুনরায় কোড পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন ।
নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার ডাটাবেজের সব তথ্য দেখা যাবে এবার। নিচের যেকোনো অপশনে চাহিদা অনুযায়ী ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন। এভাবেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধন কিংবা ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন খুব সহজেই।
কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে ?
অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter
আপনার ভোটার তথ্য পুরন করুন । অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং “আমিরাজিওনিবন্ধনফরমপূরণ ক্লিক করুন ।
নতুন ভোটার নিবন্ধন !!
১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
খ। ধাপসমূহঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত
১।প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য
কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২।প্রশ্নঃ কার্ডে কোন
সংশোধন করাহলে তার কি কোন
রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩।প্রশ্নঃ ভুল ক্রমে পিতা/
স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে
উল্লেখ করা হলে সংশোধনের
জন্য কিকি সনদ দাখিল করতে
হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪।প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত।
আমার কার্ডে পিতা না লিখে
স্বামী লেখাহ য়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫।প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর
নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬।প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে
গেছে। এখন ID Card
থেকেস্বামীর নাম কিভাবে বাদ
দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর
নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের
স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান
স্বামীর নাম কি ভাবে
সংযুক্তকরতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮।প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা
পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু
কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯।প্রশ্নঃ আমার ID Card
এরছবি অস্পষ্ট, ছবি
পরিবর্তন করতেহলে কি করা
দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০।প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/
মাতার নামের বানান সংশোধন
করতে আবেদনের সাথে কি কি
দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা
অন্যনামেনিবন্ধিত হলে
সংশোধনে রজন্য আবেদনের
সাথে কি কি দলিল জমা দিতে
হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২।প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’
উল্লেখ করতে চাইলে কিকি
সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩।প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে
পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪।প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও
অত্যন্ত দরিদ্র ফলে
বয়স্কভাতা বাঅন্য কোন ভাতা
খুব প্রয়োজন।কিন্তু নির্দিষ্ট
বয়স নাহওয়ারফলে কোন
সরকারী সুবিধা পাচ্ছিনা।লোকে
বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে
ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫।প্রশ্নঃ একই পরিবারের
বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/
মাতার নাম বিভিন্ন ভাবে
লেখাহয়েছে কিভাবে
তাসংশোধনকরা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬প্রশ্নঃ আমি পাশনাকরে ও
অজ্ঞতা বশতঃশিক্ষাগত
যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ
লিখেছিলাম এখন আমার বয়স
বাঅন্যান্য তথ্যা দিসংশোধনের
উপায়কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭।প্রশ্নঃ ID Card এঅন্য
ব্যক্তির তথ্য চলেএ সেছে।এ
ভুল কি ভাবে সংশোধন করা
যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮।প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ
অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের
জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯।প্রশ্নঃবয়স/ জন্ম তারিখ
পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০।প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন
করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১।প্রশ্নঃ আমার জন্মতারিখ
যথাযথ ভাবে লেখা হয় নি,
আমার কাছে প্রামাণিক কোন
দলিল নেই, কিভাবে
সংশোধনকরা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২।প্রশ্নঃএকটি কার্ড কতবা রসংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১।প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে
গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড
পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২।প্রশ্নঃ হারা নোআইডি কার্ড
পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য
কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩।প্রশ্নঃ হারানো ওসংশোধন
একই সাথে করাযায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪।প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া
আইডিকার্ড কি ভাবে সংশোধন
করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫।প্রশ্নঃ প্রাপ্তিস্বীকার পত্র / স্লিপ হারালে করণীয়
কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬।প্রশ্নঃ প্রাপ্তিস্বীকারপত্র / ID Card
হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেইবা NID নম্বর/
ভোটার নম্বর/ স্লিপেরনম্বর
নেই, সেক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭।প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রে
নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত
হয়েছে এমন তথ্যাদিপরিবর্তন
কি ভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮।প্রশ্নঃ জাতীয়
পরিচয়পত্রের মান বর্তমানে
তেমন ভালো না এটা কি
ভবিষ্যতে উন্নতকরা রসম্ভাব না আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১।প্রশ্নঃ আমি যথাসময়ে
ভোটার হিসেবে Registration
করতে পারিনি।এখন কি করা
যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২।প্রশ্নঃ আমি বিদেশে
অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি,
এখন কি ভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩।প্রশ্নঃ আমি২০০৭/২০০৮
অথবা ২০০৯/২০১০ সালে
ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি
কিন্তু সেইসময় আইডিকার্ড
গ্রহণকরিনি।এখন কিভাবে
আইডিকার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪।প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার
নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব,
পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী
ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কি না?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫।প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card
সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬।প্রশ্নঃআমি বিদেশে চলে
যাব।আমার কার্ডকি অন্য কেউ
উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭।প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃ তভুল
তথ্য দিলে কিহবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮।জাতীয় পরিচয় পত্রন ম্বর১৩ আবার কারো ১৭কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৯।প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে
আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে।
কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের
ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
১০।প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ
দিয়ে কি ডুপ্লিকেট
এন্ট্রিসনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
১১।প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির
পক্ষেকি একাধিক নামেও বয়সে
একাধিক কার্ডপাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
১২।প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার
ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি
প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
১৩।প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও
বয়স ১৮বছরে রকম।১৮ বছরে রউপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে
গার্মেন্টেসফ্যাক্টরিতে বা
অন্য কোথাও চাকুরী পেতে
পারি।মানবিক কারণে এই
পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায়
কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
১৪।প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার
রেজিস্ট্রেশন করে ফেলে ছি
এখন কিকরবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৫।প্রশ্নঃ ID Card আছে
কিন্তু ২০০৮ এর
সংসদনির্বাচনের সময় ভোটার
তালিকায় নাম ছিল না।এরূপ
সমস্যাসমাধানে রউপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৬।প্রশ্নঃ এক জনের কার্ডঅ ন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কি না?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
১৭।প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন
ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো
কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website :http://www.ecs.gov.bd বা
http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
১৮।প্রশ্নঃ এইসমস্ত ফরমের
জন্য কোন মূল্য পরিশোধ
করতে হয় কি না?
উত্তরঃ না।
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়
১।প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য
কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২।প্রশ্নঃ কার্ডে কোন
সংশোধন করা হলে তারকি কোন
রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩।প্রশ্নঃ ভুল ক্রমে পিতা/
স্বামী/মাতাকে মৃতহিসেবে
উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে
হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪।প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত।
আমার কার্ডে পিতা না লিখে
স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা
সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫।প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর
নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬।প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে
গেছে।এখন ID Card
থেকেস্বামীর নাম বিভাবে বাদ
দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭।প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর
নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের
স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান
স্বামীর নাম কিভাবে
সংযুক্তকরতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮।প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা
পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কি ভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯।প্রশ্নঃ আমার ID Card এর
ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন
করতে হলে কি করা দর কার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০।প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/
মাতার নামের বানান সংশোধন
করতে আবেদনের সাথে কি কি
দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১।প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা
অন্য নামে নিবন্ধিত হলে
সংশোধনের জন্য আবেদনের
সাথে কি কি দলিল জমা
দিতেহবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২।প্রশ্নঃ পিতা/ মাতাকে ‘মৃত’
উল্লেখ করতে চাইলে কি কি
সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩।প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে
পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪।প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও
অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক
ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব
প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট
বয়স না হওয়ারফলে কোন
সরকারী সুবিধা পাচ্ছিনা। লোকে
বলে ID Card –এবয়স টা বাড়ালে
ঐসকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
র গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
উল্লেখ্য, ১ সেপ্টেম্বর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নবায়ন এবং হারানো বা নষ্ট হলে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়ার জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমানে লাগেনা।
পরিচয়পত্র নবায়ন করতে সাধারণ ১শ’ টাকা ও জরুরি ১৫০ টাকা দিতে হবে। হারিয়ে ফেললে বা নষ্ট হলে নতুন পরিচয়পত্র নিতে প্রথমবার আবেদনে ২শ’ টাকা, জরুরি ভিত্তিতে ৩শ’ টাকা। দ্বিতীয়বার আবেদনে ৩শ’ টাকা জরুরি ভিত্তিতে ৫শ’ এবং পরবর্তী যে কোনো ৫শ’ টাকা ও জরুরি প্রয়োজনে ১ হাজার টাকা দিতে হবে ।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। তাদেরকে বিনামূল্যে লেমিনেটে পরিচয়পত্র দেয়া হয়। এর মেয়াদ রয়েছে ১৫ বছর। এ সময়ের পরেই নবায়ন করা যাবে এ পরিচয়পত্র। তবে হারানো বা নষ্ট হলে গেলে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র সংগ্রহে ইসির পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হয়। এ আবেদনের মাধ্যমে এতদিন বিনামূল্যে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা যেত। এখন থেকে নির্ধারিত ফি ইসি সচিব বরাবর পে অর্ডার বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
তথ্যসুত্র: নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ ও crimebdnews24
COMMENTS
0 comments
LEAVE A COMMENT
Youth Carnival
No Comments
Blog, News
তথ্য পরিবর্তন
ঠিকানা পরিবর্তন
ভোটার এলাকা স্থানান্তর
পুনঃমূদ্রণ
ছবি পরিবর্তন
আবেদনপত্রের হাল অবস্থা
1. On the warning page, click
I Understand the Risks.
2. Click “ Add Exception ‘…. The Add Security Exception dialog will appear.
3. Click “ Confirm Security Exception” ক্লিক করুন সাইট চলে আসবে । )
প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
পৃন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।
এন.আই.ডি নম্বরঃ (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি এভাবে দিবেন১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০
জন্ম তারিখঃ (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারন মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে )
ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)
বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন ।
বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন ।
পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ InfoPedia71
অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
বিস্তারিত জানার জন্য
এখানে ক্লিক করুন ।
ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন
0 Reviews:
Post Your Review