সুন্দরবনসহ পরিবেশের জন্য ক্ষতি করে এমন চিংচি চাষ বন্ধ করতে হবে। ইতোমধ্যেই এবিষয়ে সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। চিংড়ির মান ও উৎপাদন বাড়াতে পরিকল্পিত চাষের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এক বিলিয়ন ইউএস ডলার আয় করা সম্ভব হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ব্রাক সেন্টারে আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় একথা বলেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ। বেসরকারি সংস্থা কোস্ট্রাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিডিপি) আয়োজিত ‘মাল্টি স্টেকহোল্ডার প্লাটফরম ফর আপগ্রেডিং শ্রিম্প ভেল্যু চেইন’ শীর্ষক পরামর্শ সভা পরিচালনা করেন সিডিপি’র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ জাহাঙ্গীর হাসান মাসুম। সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শেখ মুস্তাফিজুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন সিডিপি’র চিফ কো-অর্ডিনেশন অফিসার আতিকুর রহমান টিপু, সাংবাদিক নিখিল চন্দ্র ভদ্রসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বেসরকারি ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মৎস্য প্রতিমন্ত্রী চাষীদের সমবায় ভিত্তিতে সেমি ইনসেনটিভের মাধ্যমে চিংড়ি চাষের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, চিংড়ি চাষীদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে চিংড়ির মান ঠিক রেখে ব্যবসায়ীদের দর কষাকষির জায়গাটা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রাকৃতিক রেনু আহরণ বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো সমুদ্রে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ করা হয়েছে। এতে করে আগামীতে মৎস্য উৎপাদনের পাশাপাশি এই খাতে রপ্তানি আয়ও বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শেখ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, গত এপ্রিল মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়েনের একজন পরামর্শক আমাদের চিংড়ি ঘের এলাকা পরিদর্শন করেছেন। তার প্রতিবেদনে চিংড়ির মান খুবই ভাল বলা হয়েছে। কাজেই আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের চিংড়ির মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন আসবে না। বরং আমাদের দেশীয় চিংড়ি গলদা এবং বাগদা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে এই খাত থেকে শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার আয় হচ্ছে। চিংড়ি খাতের উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে পারলে ২০২০ সালের মধ্যে এক বিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি আয় করা সম্ভব হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ব্রাক সেন্টারে আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় একথা বলেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ। বেসরকারি সংস্থা কোস্ট্রাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিডিপি) আয়োজিত ‘মাল্টি স্টেকহোল্ডার প্লাটফরম ফর আপগ্রেডিং শ্রিম্প ভেল্যু চেইন’ শীর্ষক পরামর্শ সভা পরিচালনা করেন সিডিপি’র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ জাহাঙ্গীর হাসান মাসুম। সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শেখ মুস্তাফিজুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন সিডিপি’র চিফ কো-অর্ডিনেশন অফিসার আতিকুর রহমান টিপু, সাংবাদিক নিখিল চন্দ্র ভদ্রসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বেসরকারি ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মৎস্য প্রতিমন্ত্রী চাষীদের সমবায় ভিত্তিতে সেমি ইনসেনটিভের মাধ্যমে চিংড়ি চাষের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, চিংড়ি চাষীদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে চিংড়ির মান ঠিক রেখে ব্যবসায়ীদের দর কষাকষির জায়গাটা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রাকৃতিক রেনু আহরণ বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো সমুদ্রে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ করা হয়েছে। এতে করে আগামীতে মৎস্য উৎপাদনের পাশাপাশি এই খাতে রপ্তানি আয়ও বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শেখ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, গত এপ্রিল মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়েনের একজন পরামর্শক আমাদের চিংড়ি ঘের এলাকা পরিদর্শন করেছেন। তার প্রতিবেদনে চিংড়ির মান খুবই ভাল বলা হয়েছে। কাজেই আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের চিংড়ির মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন আসবে না। বরং আমাদের দেশীয় চিংড়ি গলদা এবং বাগদা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে এই খাত থেকে শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার আয় হচ্ছে। চিংড়ি খাতের উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে পারলে ২০২০ সালের মধ্যে এক বিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি আয় করা সম্ভব হবে।
সভায় বক্তারা বলেন, চিংড়ি উৎপাদন করার আগে পরিবেশের কথাটিও মাথায় রাখতে হবে। পরিবেশের বিপর্যয় ঘটবে এমন কোনো এলাকায় চিংড়ি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। এজন্য অন্যান্য প্রজাতির মাছ যেন নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তারা চিংড়ি শিল্পের উন্নয়নে সুনির্দ্দিষ্ট পরিকল্পণা গ্রহণ এবং মাঠ পর্যায় থেকে রপ্তানি পর্যন্ত বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় জড়িত সকলকে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।
0 Reviews:
Post Your Review