অমিত শাহ ‘বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীদের গোটা দেশের সমস্যা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। সোমবার অসমের ঢকুয়াখানা, নাওবচৈা, চতিয়া এবং ঢেকুয়াজুলিতে বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য দেন অমিত শাহ। বিকেলে ঢেকুয়াজুলিতে এক জনসভায় অনুপ্রবেশ ইস্যুতে অমিত শাহ বলেন, ‘গত ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও অনুপ্রবেশ রুখতে ব্যর্থ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীরা শুধু অসমের নয়, গোটা দেশের সমস্যা।’ অমিত শাহ বলেন, ‘গত ১৫ বছরে কংগ্রেস সরকার যেসব সমস্যার সমাধান করতে পারেনি, তা মাত্র ৫ বছরে করে দেখাবে বিজেপি সরকার। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এমন শক্তিশালী ভাবে সিল করা হবে একটা পাখিও ঢুকতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘রাজ্যে লাখ লাখ বেকার। তারা পড়াশোনা করেও কোনো কাজ পাচ্ছেন না। অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্যই এ রকম হয়েছে। ভোটের লালসায় কংগ্রেস অনুপ্রবেশকারীদের সংস্থাপনের ব্যবস্থা করে কিন্তু স্থানীয়দের নিয়োগে কোনো গুরুত্ব দেয়া হয়না। এর ফলেই চাকরি পান না বেকাররা।’ অমিত শাহ বলেন, ‘আমি কংগ্রেস সভানেত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বন্ধের কথা ঘোষণা করতে। কিন্তু উনি তা বলবেন না। কারণ বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের ভোট ব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করে কংগ্রেস।’ অসমে কংগ্রেস সরকার স্রেফ একটা কাজেই সফলতা দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করে অমিত শাহ বলেন, ‘ভোটের স্বার্থে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চারণভূমি হয়েছে অসম।’ ‘ভোট ব্যাংক গড়ার তাগিদে অনুপ্রবেশে মদদ দিয়ে তরুণ গগৈ সরকার দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিপদাপন্ন করে তুলেছে বলেও মন্তব্য করেন বিজেপি প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ।
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত দিয়ে পাখিও ঢুকতে দেয়া হবে না : বিজেপি সভাপতি
আন্তর্জাতিক
Product Description
অমিত শাহ ‘বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীদের গোটা দেশের সমস্যা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। সোমবার অসমের ঢকুয়াখানা, নাওবচৈা, চতিয়া এবং ঢেকুয়াজুলিতে বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য দেন অমিত শাহ। বিকেলে ঢেকুয়াজুলিতে এক জনসভায় অনুপ্রবেশ ইস্যুতে অমিত শাহ বলেন, ‘গত ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও অনুপ্রবেশ রুখতে ব্যর্থ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীরা শুধু অসমের নয়, গোটা দেশের সমস্যা।’ অমিত শাহ বলেন, ‘গত ১৫ বছরে কংগ্রেস সরকার যেসব সমস্যার সমাধান করতে পারেনি, তা মাত্র ৫ বছরে করে দেখাবে বিজেপি সরকার। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এমন শক্তিশালী ভাবে সিল করা হবে একটা পাখিও ঢুকতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘রাজ্যে লাখ লাখ বেকার। তারা পড়াশোনা করেও কোনো কাজ পাচ্ছেন না। অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্যই এ রকম হয়েছে। ভোটের লালসায় কংগ্রেস অনুপ্রবেশকারীদের সংস্থাপনের ব্যবস্থা করে কিন্তু স্থানীয়দের নিয়োগে কোনো গুরুত্ব দেয়া হয়না। এর ফলেই চাকরি পান না বেকাররা।’ অমিত শাহ বলেন, ‘আমি কংগ্রেস সভানেত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বন্ধের কথা ঘোষণা করতে। কিন্তু উনি তা বলবেন না। কারণ বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের ভোট ব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করে কংগ্রেস।’ অসমে কংগ্রেস সরকার স্রেফ একটা কাজেই সফলতা দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করে অমিত শাহ বলেন, ‘ভোটের স্বার্থে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চারণভূমি হয়েছে অসম।’ ‘ভোট ব্যাংক গড়ার তাগিদে অনুপ্রবেশে মদদ দিয়ে তরুণ গগৈ সরকার দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিপদাপন্ন করে তুলেছে বলেও মন্তব্য করেন বিজেপি প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ।
0 Reviews:
Post Your Review