বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাটগুলোর সম্ভাবনার ক্ষেত্রগুলো উন্মোচন করে এর পরিসর বাড়াতে একটি গবেষণা চালাচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক।
আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাটির এশিয়া বিষয়ক প্রধান
অর্থনীতিবিদ সঞ্জয় কাঠুরিয়া সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তৃণমূল পর্যায়কে আন্তঃবাণিজ্যে যুক্ত করতে সীমান্ত হাটগুলো সফল ও স্বতন্ত্র একটি ‘মডেল’ হয়ে উঠেছে।
অর্থনীতিবিদ সঞ্জয় কাঠুরিয়া সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তৃণমূল পর্যায়কে আন্তঃবাণিজ্যে যুক্ত করতে সীমান্ত হাটগুলো সফল ও স্বতন্ত্র একটি ‘মডেল’ হয়ে উঠেছে।
“বিশ্ব ব্যাংকের একটি মূল এজেন্ডা হচ্ছে সবার উন্নয়ন। সীমান্তবর্তী এলাকায় যারা সীমান্ত বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল, তাদের অর্থনৈতিক চাহিদা মেটাতে বর্ডার হাটগুলো সহায়তা করছে ।”
“পারস্পরিক অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা যেমন নিজেদের মধ্যে বিরূপ মনোভাব কমাতে ভূমিকা রাখে, তেমনি উন্নয়ন ও বাণিজ্যে তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে দেয়,” বলেন কাঠুরিয়া।
এক দক্ষিণ এশিয়ার স্বপ্ন নিয়ে দিল্লিতে সোমবার শুরু হওয়া প্রথম সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক কনক্লেভের ফাঁকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে সাক্ষাৎকার দেন বিশ্ব ব্যাংকের এই অর্থনীতিবিদ।
বর্তমানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে তিনটি সীমান্ত হাট সচল রয়েছে, যেখানে স্থানীয়রা তাদের পণ্য বেচা-কেনা করছেন।
ত্রিপুরার মতো ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো আরও সীমান্ত হাট চালু করতে নয়া দিল্লিকে চাপ দিয়ে আসছে। তারা সীমান্ত হাটের পণ্যের তালিকায় ইলিশ মাছও যোগ করতে চাইছে।
সীমান্ত হাট (ফাইল ছবি)
সীমান্ত হাটগুলোতে বর্তমানে শাড়ি, সংশ্লিষ্ট এলাকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য, শিক্ষা উপকরণ ও জুতা-স্যান্ডেল, প্লাস্টিক সামগ্রী, মেলামাইন পণ্য, তরকারি কেনা-বেচা হয়।
কাঠুরিয়া জানান, সীমান্ত হাট নিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের হয়ে গবেষণাটি করছে ভারতের রাজস্থানভিত্তিক কনজ্যুমার ইউনিটি অ্যান্ড ট্রেড সোসাইটি-কাটস।
“তারা বাংলাদেশ অংশের সীমান্ত হাটগুলো নিয়ে কাজ শুরু করেছে,” বলেন তিনি।

Posts by Md Motalib Hossain
Hi,My Name Is Md Motalib Hossain. I am Admin of this blog.I love blogging and I like to share things which I know.Follow Me On Twitter Or Facebook
0 Reviews:
Post Your Review